কি বলি? অনেক কথা মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। একটু লিখতে ইচ্ছে হলো তাই বসে গেলাম।কাল ঝিকু কে পাওয়া যাচ্ছিলো না। সারাটা দিন ভয়াবহ কেটেছে।তখন একটা কথা খুব ভাবছিলাম,আসলে মানুষ সবচেয়ে ভয় পায় বোধ হারানোর ,আর কিছুর না। সারাটা ক্ষণ শুধু হারানোর ভয়। ফিলোসফার রা আর সমাজ বিজ্ঞানীরা নানা কথা বলবেন বোধ হয়.কিন্তু আমার খালি খালি মনে হয়,এই ভয়টাই শেষ অব্দি সব কিছুকে টিকিয়ে রাখে। ওই বাজে লোকটার প্রতিটা কথা তো সত্যি! "হারায় হারায় সদা ভয় হয়"...উফফফ! কেন?? ভাল্লাগেনা। এখন এই লেখাটা লিখতে গিয়েও কিসের একটা ভয় তের পাচ্ছি।সেটা কিসের তা মোটে জানিনা।কিন্তু পাচ্ছি।আর এটাই সত্যি। the ultimate feeling of existence. সে এক ছিল সুমন চট্টোপাধ্যায়।....কি মারাত্মক কনফিডেন্স! "উত্তর আসবেনা তুমি আসবেই আমি জানি!" বোঝো ঠ্যালা! অবিশ্যি এসব লাখে দুলাখে একটা।
ও ভালো কথা.কাল বেশ এক-দু কোটি বছর পর আমরা তিনজন মানে মা,বাবা আর আমি ঠাকুর দেখতে বেড়িয়েছিলাম।জগদ্ধাত্রী ঠাকুর।আমার বড্ড প্রিয়। জানিনা কেন,এবছর দূর্গা পুজোর চেয়েও জেন্ বেশি নিজের নিজের,উত্সবের অনুভূতিটা হল কালী পুজোয় আর এই পুজটাতে। আসলে হঠাৎ মনে হল,দূর্গা পুজোটা বিরাট! সার্বজনীন।বিশাল ব্যাপার। মানে হেভীওয়েট। আর এই দুটো পুজো অনেক বেশি কোল ঘেঁষা। কাছের।পাড়ার উটকো ছেলেরা চিরকাল কালিপুজো করে.আর একচেটিয়া থীম- শ্মশান।তার কারণ ওই থিমে খরচ নেই তো! আমাদের পাড়ায় চিরকাল দেখে এসেছি মিষ্টির দোকানের উনুনের ছাই নিয়ে, আজেবাজে ভুলভাল মাথার খুলি-টুলি বানিয়ে,ভিখিরির মত দেখতে দুটো ওঁচাটে শেয়াল রেখেই পুজো হয়ে যায়। ঠাকুর দেড় হাত। খুব ভয়ের পুজো হয়।
হে হে হ,আরো কত কি মনে পড়ছে এইসব বলতে গিয়ে,পরে বলব খন।
আর জগদ্ধাত্রী,সেও এক ব্যপার। তবু যেন কি ভীষন নিজের নিজের। যদিও এটা লিখতে লিখতেই মনে হচ্ছে চন্দন নগরে যারা থাকেন তাদের কাছে এই পুজো দুর্গার চেয়েও বেশি জাঁকজমকের।সত্যি স্থান কাল ভেদে কত কি বদলে বদলে যায়। একই ব্যপার,শুধু স্পেসটা বদলে দিলে কত আলাদা। এই রে,সেন্টার ঢুকে পরেছে আবার আমার কথায়!
কেউ মেরে ফেল না আমাকে! উফ এখন পালাই বাবা। কালী পুজোর গল্প আরো অনেক কিছু মনে পরেছে যদিও।সেসব সবই লিখে ফেলব।আস্তে আস্তে।
ও ভালো কথা.কাল বেশ এক-দু কোটি বছর পর আমরা তিনজন মানে মা,বাবা আর আমি ঠাকুর দেখতে বেড়িয়েছিলাম।জগদ্ধাত্রী ঠাকুর।আমার বড্ড প্রিয়। জানিনা কেন,এবছর দূর্গা পুজোর চেয়েও জেন্ বেশি নিজের নিজের,উত্সবের অনুভূতিটা হল কালী পুজোয় আর এই পুজটাতে। আসলে হঠাৎ মনে হল,দূর্গা পুজোটা বিরাট! সার্বজনীন।বিশাল ব্যাপার। মানে হেভীওয়েট। আর এই দুটো পুজো অনেক বেশি কোল ঘেঁষা। কাছের।পাড়ার উটকো ছেলেরা চিরকাল কালিপুজো করে.আর একচেটিয়া থীম- শ্মশান।তার কারণ ওই থিমে খরচ নেই তো! আমাদের পাড়ায় চিরকাল দেখে এসেছি মিষ্টির দোকানের উনুনের ছাই নিয়ে, আজেবাজে ভুলভাল মাথার খুলি-টুলি বানিয়ে,ভিখিরির মত দেখতে দুটো ওঁচাটে শেয়াল রেখেই পুজো হয়ে যায়। ঠাকুর দেড় হাত। খুব ভয়ের পুজো হয়।
হে হে হ,আরো কত কি মনে পড়ছে এইসব বলতে গিয়ে,পরে বলব খন।
আর জগদ্ধাত্রী,সেও এক ব্যপার। তবু যেন কি ভীষন নিজের নিজের। যদিও এটা লিখতে লিখতেই মনে হচ্ছে চন্দন নগরে যারা থাকেন তাদের কাছে এই পুজো দুর্গার চেয়েও বেশি জাঁকজমকের।সত্যি স্থান কাল ভেদে কত কি বদলে বদলে যায়। একই ব্যপার,শুধু স্পেসটা বদলে দিলে কত আলাদা। এই রে,সেন্টার ঢুকে পরেছে আবার আমার কথায়!
কেউ মেরে ফেল না আমাকে! উফ এখন পালাই বাবা। কালী পুজোর গল্প আরো অনেক কিছু মনে পরেছে যদিও।সেসব সবই লিখে ফেলব।আস্তে আস্তে।
আমাদের রাজবল্লভ পাড়ার জগদ্ধাত্রী |
Comments